নিউজ ডেস্ক
শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে সহকারি পরিচালক প্রশাসন তাজুল ইসলাম ভুয়া শিক্ষকতার সনদ দিয়ে পিয়ন থেকে উপ পরিচালক মানিকগঞ্জে বদলি হয়েও ঢাকা প্রধান কার্যালয় ঘুরে বেড়ায়।
শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী অফিস সহ আওয়ামী সরকার আমলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ভুয়া শিক্ষকতার সনদ তৈরি করে সরকারি উপ-পরিচালক প্রশাসন অভিযোগে জানা যায় তাজুল ইসলাম শিক্ষকতা যোগ্যতা এস এস সি পাস অফিস সহক হিসেবে দৈনিক ভিত্তি অস্থায়ী পদে শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে শিক্ষা ভবন ঢাকায় চাকরি নেন। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জে বদলি হয়ে ভুয়া সার্টিফিকেট বানিয়ে যা অনলাইনে দেখা যাচ্ছে স্নাতক পাস অথচ কোন বিদ্যালয় কোথায় লেখাপড়া করেছে তার কোন নাম এবং প্রতিষ্ঠানের কোন নাম নেই। বিগত আওয়ামী সরকার আমলে ভুয়া সার্টিফিকেট যারা তৈরি করেছে তাদের অন্যতম এই তাজুল ইসলাম ভুয়া শিক্ষকতার সনদের জনক। হাজার হাজার মানুষকে সার্টিফিকেট সনদ দিয়ে অর্থ বাণিজ্য করে আজকে শত কোটি টাকার মালিক ঢাকার রায়ারবাগ নীলক্ষেত ইসলামী মার্কেট ও গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ারে রয়েছে তার একাধিক দোকান। অথচ একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী এই অর্থের উৎসব কোথায় তিনি এই জালিয়াতি চক্র ও তাজুল ইসলাম খুব চালাক লোক সুকৌশলে শিক্ষা ভবন কর্মচারী ইউনিয়নে সিভিএ সংগঠনে যুক্ত হয়। এখন তিনি শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের অফিসার এসিয়েশনের নেতা বুনে গিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ হলে শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের অফিসার এসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা মরিয়া হয়ে ওঠে তার পক্ষ হয়ে। অভিযোগ আরো রয়েছে নিজ পরিবারের নামে শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে ঠিকাদারী লাইসেন্স করে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার আমলে লুটপাট করেছে সরকারি অর্থ। বর্তমানে নিজ স্ত্রী ও নিজেই বিদেশে যাওয়ার জন্য শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের ছারপত্র চান জাতীয় পরিচয়পত্র সরকারি চাকরির বয়স সাড়ে তিন বছর আছে, অথচ ভুয়া শিক্ষকতা সনদের তার চাকরির বয়স আরো পনেরো বছর আছে। অতএব ভুয়া শিক্ষকতা সনদ দিয়ে উপসচিব ও বড় ক্যাডার পদে পদোন্নত পেয়ে সরকারি সুযোগ সুবিধা অবসর নিবে। এই কৌশলে স্নাতক ভুয়া সড়ক তৈরি করে। অথচ অনলাইনে সনদ দেখা যাচ্ছে, তার এসব তথ্য অনুসন্ধান করায় সাংবাদিক আবু ইউসুফকে হত্যা করার জন্য গত ০২/০৪/২০২৫ ইং তারিখে একটি ঘটনা ঘটায়। গুরুতর আহত অবস্থায় আবু ইউসুফ বেঁচে যায় এই নাশকতার কলকাঠি তাজুল ইসলাম করেছে সন্ত্রাসী ভাড়া করে। বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলায় তিনি বদলি হয়েও প্রধান কার্যালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে কেননা তিনি অফিসার এসইয়েশনের সদস্য। এই সুবাদে প্রধান কার্যালয় অবস্থান করে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে। অন্যদিকে নিজ ছেলেকে চাকরি দেওয়ার জন্য অফিসার এসইউয়েশনের লোক দিয়ে তদবির করাচ্ছে। অথচ তার দুর্নীতির কারণে কর্তৃপক্ষ তাকে মানিকগঞ্জ বদলি করে মানিকগঞ্জএ তার পরিবর্তে ভালো লোক দিয়ে কাজ করাচ্ছে। আর তিনি নিজে প্রধান কার্যালয়ে তদবির বাণিজ্যে ব্যস্ত রয়েছে।
সূত্র দৈনিক আমার সংগ্রাম
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ গোলাম জাকারিয়া , নির্বাহী সম্পাদক : মোঃ আব্দুল্লাহ স্থায়ী ঠিকানা : বৈশাখী টাওয়ার, বাড়ি নং-৫৬, রোড নং-১৬ ,সেক্টর-১১, উত্তরা, ঢাকা বাংলাদেশ। লোকাল অফিসঃ বেহুলা, গোবরাতলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
ইমেইল : 𝐝𝐜𝐛𝐭𝐯𝟐𝟒@𝐠𝐦𝐚𝐢𝐥.𝐜𝐨𝐦 মোবাইল নম্বর : ০১৩০৩-৪৪৭০৭৭
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত